khabor24ghonta
সেই 5টি বিশেষ জায়গার সমন্ধে বিস্তারিত জেনে নিন।
আপনি একটি ভ্রমণ উত্সাহী? এই ভ্রমণ মৌসুমে কোথায় যাবো ঠিক করতে পারছি না! আপনার কাজ সহজ করতে আমরা আজকের প্রতিবেদন নিয়ে হাজির হয়েছি। এই প্রতিবেদনে এমন পাঁচটি জায়গার কথা বলব যেখানে যাওয়ার কথা ভাবতেও পারবেন না। কারণ এই জায়গাগুলো এখনো দর্শনীয় স্থান হিসেবে নিজেদের মেলেনি। কিন্তু জায়গাগুলোর মধ্যে এমন এক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রয়েছে যা আপনাকে বারবার সেই জায়গাটিতে যেতে বাধ্য করবে। দেখুন সেই জায়গাগুলো কি।
কিরিবুরু ও মেঘাটাবুরু :
এই যমজ শহরগুলি ওড়িশা এবং ঝাড়খণ্ডের সীমান্তে অবস্থিত। পাহাড়, বন এবং বিভিন্ন জলপ্রপাত এই অঞ্চলের বিশেষ আকর্ষণ। ফুলবাড়ি মন্দির, ফুলবাড়ি নদী, সানন্দা জঙ্গল ইত্যাদির মতো আশেপাশের মনোরম স্পটগুলিতেও আপনি ফ্রেশ হতে পারেন। মেঘাতাবুরু ভিউ পয়েন্ট থেকে সূর্যাস্ত দেখার মজাই আলাদা। এছাড়াও, এই এলাকায় যাওয়ার সময় কিরিবুরু সানসেট গার্ডেন মিস করবেন না। এখানে যেতে হলে হাওড়া থেকে ট্রেনে করে টাটানগর এসে সেখান থেকে বাস ধরতে হবে।
ডুয়ারসিনি:
এই বিশেষ অঞ্চলটি পুরুলিয়ায়। চারিদিকে শাল আর সেগুন গাছের বন। এর মাঝখানে রয়েছে আদিবাসী গ্রাম। আছে সাতগুরুং নদী। আপনি যদি গ্রামের নির্জন পরিবেশে ছুটি কাটাতে চান তবে এই জায়গাটি আপনার জন্য যথেষ্ট সুন্দর হতে চলেছে। আপনি পুরুলিয়া বা ঘাটশিলা স্টেশন থেকে গাড়িতে করে এই জায়গায় পৌঁছাতে পারেন।
[ আরও পড়ুন ঃ khabor24ghonta
জীবনে খারাপ সময় আসলে অবশ্যই এই নিয়মগুলি মেনে চলুন, ফল পাবেন। ]
জোঙ্গু:
সিকিমের এই জঙ্গু গ্রামটি আমাদের দেশের লেপচা সম্প্রদায়ের একমাত্র সংরক্ষিত এলাকা। লেপচা সম্প্রদায়ের গ্রামটি হিমালয়ের মাঝখানে এবং কাঞ্চনজঙ্ঘা জাতীয় উদ্যানের কাছে অবস্থিত। এই স্থানে লেপচা সম্প্রদায়ের রয়েছে ভিন্ন ঐতিহ্য। আশেপাশের গ্রামগুলোও ঘুরে দেখতে পারেন। এছাড়াও রয়েছে একাধিক দর্শনীয় স্থান। এখানে যেতে হলে গ্যাংটক থেকে মানগঞ্জ যেতে হবে। তারপর যেতে হবে ভাজরা ট্যাক্সি স্ট্যান্ডে। সেখান থেকে গাড়িতে করে এই গ্রামে পৌঁছানো যায়।
[ আরও পড়ুন ঃ khabor24ghonta
জীবনে খারাপ সময় আসলে অবশ্যই এই নিয়মগুলি মেনে চলুন, ফল পাবেন। ]
বরোং:
হিমালয়ের কোলে এই শিলা শহরটি সিকিমে অবস্থিত। আছে শঙ্কুময় বন, পাইন-ফার গাছের সারি। এখান থেকে আপনি কাঞ্চনজঙ্ঘার আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন। এখানে যেতে হলে আপনাকে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে নেমে গাড়ি ধরতে হবে।
চুইখিম:
পাহাড়ি শহর গ্যাংটকে অবস্থিত। গ্রামটি 3500 ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। এই গ্রানে গেলে পাহাড়ে চড়ার অনুভূতি পাবেন। সূর্যোদয়ের পাশাপাশি এখানে একটি বিশেষ দৃশ্য। রিভার ট্রেকিংও করতে পারেন। এখানে যেতে চাইলে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে গাড়িতে করে নির্দিষ্ট এলাকায় পৌঁছানো যায়।
[ আরও পড়ুন ঃ khabor24ghonta
বাড়ির পশ্চিম দিকে রাখুন এই গাছ, মা লক্ষীর কৃপা পাবেন আপনি! ]
0 Comments