আকাশছোঁয়া জ্বালানির দাম থেকে মুক্তি পেতে এবার প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্জি জানালেন" হোটেল অ‍্যান্ড রেস্তোরা অ‍্যাসোসিয়েশন"!

 

khabor24ghonta

এবার GST কমানোর দাবি জানালেন হোটেল অ‍্যান্ড রেস্তোরা অ‍্যাসোসিয়েশন"।

এলপিজি সিলিন্ডারে কর কমানোর দাবি

করোনার একই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। লকডাউনের জেরে অনেকেই কাজে চলে গেছেন। এ অবস্থায় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধির কারণে মধ্যবিত্তরা চরম সংকটের মধ্যে পড়েছে। তার উপরে পেট্রোল ও ডিজেলের দাম লাগাতার বেড়েছে। রান্নার গ্যাসের দামও বেড়েছে। একদিকে করোনা পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো বেশ নড়বড়ে হয়ে পড়েছে।

[ আরও পড়ুন ঃ

এবার কঙ্গনার মন্তব্য কে তীব্র কটাক্ষ করলেন নেতাজি কন‍্যা অনিতা বস! বললেনএই দুজনকে ছাড়া কখনোই দেশে স্বাধীনতা আসতো না। ]

তার উপর পেট্রোল-ডিজেলের এবং রান্নার গ্যাসের মূল্য যথেষ্ট পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনিতেই এই বছরের জানুয়ারি মাস থেকে রান্নার গ্যাসের মূল্য বেড়েছে প্রায় ১৯০.৫০ টাকা। জানুয়ারি মাসে রান্নার গ্যাসের ১৪.২ কেজি সিলিন্ডারের মূল্য ছিল ৬৯৪ টাকা। সেই সিলিন্ডারের বর্তমানে মূল্য দাঁড়িয়েছে ৯২৬ টাকা। পশ্চিমবঙ্গ বাদে অন্যান্য রাজ্যগুলির অবস্থা কার্যত ঠিক এমনটাই। এমতাবস্থায় এলপিজির সিলিন্ডারে জিএসটির হার ১৮% থেকে কমিয়ে ৫% করার আবেদন জানালো এফ‌এইচ‌আর‌এআই। 

[ আরও পড়ুন ঃ

এবার কেন্দ্র সরকারের বিরোধিতায় সরব হলেন অভিনেত্রী অর্পণা সেন!বললেন BSF ক্ষমতা বাড়ানো হলে চরম সঙ্কটে পড়বে বাংলা ]

কি কি  আবেদন জানানো হয়েছে?

হোটেল এবং রেস্তোরাঁরা জানিয়েছে যে তারা রান্নার জন্য যে 19 কেজি ওজনের সিলিন্ডার ব্যবহার করে তা এতটাই দামি হয়ে গেছে যে তাদের পক্ষে লাভ করা সম্ভব নয়। ইতিমধ্যে, হোটেল অ্যান্ড রেস্তোরাঁ অ্যাসোসিয়েশন অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া জিএসটি কমানোর জন্য একটি পিটিশন দাখিল করেছে এবং তাদের সংস্থা এফএইচআরএআই বাণিজ্যিক সিলিন্ডারে জিএসটি হার 18 শতাংশ থেকে কমিয়ে 5 শতাংশ করার দাবি জানিয়েছে। 14.2 কেজি সিলিন্ডারে 5% জিএসটি আরোপ করা হয়েছে। 19 কেজি বাণিজ্যিক সিলিন্ডারে 18% জিএসটি আরোপ করা হয়েছে। এই মাসে কলকাতায় একটি বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম হয়েছে 2,083.50 টাকা। 

[ আরও পড়ুন ঃ

একাধিক প‍্যান কার্ড রয়েছে আপনার? সেক্ষেত্রে আপনার 10,000 টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে! ]

সংস্থাটির দাবি, ২০১৪ সালের জানুয়ারির পর এটিই প্রথম বৃদ্ধি। সংগঠনের সহ-সভাপতি বলেন, "করোনায় আমাদের উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে। ৩০% হোটেল ও রেস্তোরাঁ বন্ধ হয়ে গেছে। ২০% হোটেল ও রেস্তোরাঁ পুরোপুরি খোলেনি। এখনো। বাকি ৫০% রেস্তোরাঁ তাদের ব্যবসা অর্ধেকেরও কম খুলেছে।" ক্রমবর্ধমান দাম কাঁচামালের দাম 30 শতাংশ বাড়িয়েছে এবং গ্যাসের দাম আকাশচুম্বী হয়েছে। কিছু রেস্তোরাঁ খাবারের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে, ভোক্তাদের একটি কঠিন অবস্থানে ফেলেছে। "

[ আরও পড়ুন ঃ

ভারতের একমাত্র রেলস্টেশনের পেছনের করুণ কাহিনী যার কোনো নাম নেই ]