Header Ads Widget

Responsive Advertisement

এখন সবাই যা পড়ছে

6/recent/ticker-posts

আবারও বড়োসড়ো দূর্নীতির অভিযোগে 542 জনের বেতন বন্ধ করলো কলকাতা হাইকোর্ট!

 

আবারও বড়োসড়ো দূর্নীতির অভিযোগে 542 জনের বেতন বন্ধ করলো কলকাতা হাইকোর্ট!
khabor24ghonta

কী নির্দেশ দিলেন বিচারপতি? জেনে নিন বিস্তারিত।


এসএসসি গ্রুপ ডি নিয়োগ মামলায় 542 জন এর বেতন বন্ধের নির্দেশ দিলো হাইকোর্ট

এসএসসি গ্রুপ ডি নিয়োগের ক্ষেত্রে, কলকাতা হাইকোর্ট 542 জনের বেতন বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে। আজ এই মামলার শুনানি শেষ হয় এবং বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (অভিজিৎ গাঙ্গুলী) এই আদেশ দেন। এর আগে, দুর্নীতির অভিযোগে 25 জনের বেতন স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট।

বিচারপতি কি নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি?

আজ এ মামলার শুনানি শেষ হয়েছে। মামলার শুনানির সময়, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, "এসএসসি গ্রুপ ডি-এর নিয়োগ প্রক্রিয়া 4 মে, 2019-এ শেষ হয়েছিল৷ ‌ তারপর সেই 542 জনকে কীভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল তা আমাদের দেখতে হবে৷ যদি এই নিয়োগ ভুয়ো প্রমাণিত হয় তাহলে আগের 25 জনের মতো 542 জনের বেতন বন্ধ করে দেওয়া হবে।" 

[ আরও পড়ুন ঃ khabor24ghonta

Gold : এক ঝটকায় অনেকটাই দাম কমলো সোনা- রূপোর ]

2016 সালে, রাজ্য গ্রুপ-ডি কর্মী হিসাবে 13,000 নিয়োগের সুপারিশ করেছিল। সে অনুযায়ী সেন্ট্রাল স্কুল সার্ভিস কমিশন দ্বারা পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। এরপর প্যানেল গঠন করা হয় এবং প্যানেলের মেয়াদ 2019 সালে শেষ হয়। তারপর দুর্নীতির অভিযোগ আসে। প্যানেলের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও স্কুল সার্ভিস কমিশন প্রচুর পরিমাণে অনিয়মিত নিয়োগ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ২৫ জনকে নিয়োগের সুপারিশের তথ্য প্রকাশ করে হাইকোর্টে মামলা হয়েছে। কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা যায়, দুর্নীতির মাধ্যমে প্রায় পাঁচশ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। 

[ আরও পড়ুন ঃ khabor24ghonta

ফলস্বরূপ, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এই নিয়োগে দুর্নীতির মামলার তদন্ত করতে সিবিআইকে নির্দেশ দেন। এরপরই চরম অস্বস্তিতে পড়ে রাজ্য সরকার। কলকাতা হাইকোর্টের একক বেঞ্চের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে আপিল করেছে রাজ্য সরকার। গতকাল, কলকাতা হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এসএসসি নিয়োগ মামলায় সিবিআই তদন্তে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেয়। ফলে অনেকটাই স্বস্তি পেয়েছে রাজ্য সরকার। ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, স্থগিতাদেশ তিন সপ্তাহের জন্য বলবৎ থাকবে। ফলে এসএসসি গ্রুপ-ডি কর্মী নিয়োগে দুর্নীতির মামলায় সিবিআই নেতৃত্ব দিতে পারবে না।

Post a Comment

0 Comments