আক্রান্ত হলেন শুভশ্রীর বাবা ওরফে রাজ চক্রবর্তীর শ্বশুর! তৃণমূলের গোষ্ঠীদন্ধের কারণে এমনটা ঘটেছে বলে সূত্রের খবর।

khabor24ghonta

 

জখম হলেন ব‍্যারাকপুরের বিধায়ক রাজ চক্রবর্তীর শ্বশুর! কেন ঘটলো এমন ঘটনা? জেনে নিন।

স্যানিটাইজার এর টানেল বসানো ঘিরে তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে জখম রাজ চক্রবর্তীর শশুর।

আজ থেকে স্কুলে গেল রাজ্যের স্কুল। এর আগে গত কয়েকদিন ধরে স্কুলে প্রস্তুতি চলছিল। এই পরিবেশে বর্ধমানে একটি স্কুল খোলা হল। আর সেই স্কুলে স্যানিটাইজার টানেল বসাতেই তৃণমূলের মধ্যে দেখা দিয়েছে দলাদলি। এই সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে যথেষ্ট সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে আহত হয়েছেন চলচ্চিত্র পরিচালক ও তৃণমূল বিধায়ক রাজ চক্রবর্তীর শ্বশুর দেবপ্রসাদ গাঙ্গুলি।

[ আরও পড়ুন ঃ 

আজ থেকেই চালু হচ্ছে দুয়ারে রেশন প্রকল্প! যার শূভ সূচনা করছেন মূখ‍্যমন্ত্রী নিজেই। ]

কি ঘটনা ঘটেছে?

বর্ধমান পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল আহ্বায়ক দেবপ্রসাদ গাঙ্গুলীর সঙ্গে বর্ধমান পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলর মহম্মদ আলি ও তাঁর সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়েছে। দেব প্রসাদ বাবু ছাড়াও সংঘর্ষে আহত হয়েছেন আরও চারজন তৃণমূল কর্মী, শশী রাম, গোবিন্দ মাল, শেখ হায়দার আলি ও শেখ খোকন। এই ঘটনায় স্যানিটাইজার টানেল ভেঙে গেছে বলে জানা গেছে। তৃণমূলের মধ্যে এই দলাদলিতে স্বভাবতই বিব্রত তৃণমূল।

[ আরও পড়ুন ঃ 

কলকাতার পরবর্তী মেয়র হতে পারেন বাবুল সুপ্রিয়! এমনটাই জল্পনা চলছে তৃণমূলের অন্দরে। ]

কি বলেছেন দেবপ্রসাদ গাঙ্গুলী?

এই ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূল বিধায়ক রাজ চক্রবর্তীর শশুর দেব প্রসাদ বাবু বলেছেন, প্রধান শিক্ষকের অনুমতির পরিপ্রেক্ষিতে তিনি স্যানিটাইজার টানেল বসাতে গিয়েছিলেন স্কুলে। ওই সময় 4 নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলার মহম্মদ আলি এবং তার ভাইপো তৃণমূল কংগ্রেসের যুব নেতা নুরুল আলম দেবীপ্রসাদ বাবুকে এই টানেল বসাতে বাধা দেন। ‌ তারা বলেন যে ম্যানেজিং কমিটির অনুমতি ছাড়া ব্যক্তিগত নামে এই টানেল স্কুলে বসানো যাবে না। 

[ আরও পড়ুন ঃ 

রীতিমতো চাপে পড়ে নন্দীগ্রাম মামলা পিছোনোর আবেদন জানালেন শুভেন্দু অধিকারী! ]

এই নিয়ে দু'পক্ষের মধ্যে যথেষ্ট অশান্তির সূত্রপাত হয়। এর পরেই বন্দুক, লাঠি নিয়ে তাদের উপর হামলা করে মহম্মদ আলির সাগরেদরা , এমনটাই অভিযোগ করেছেন দেবপ্রসাদ বাবু। এরপরই এই সংঘর্ষের তিনি জখম হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। দেব প্রসাদ বাবু বলেছেন তিনি এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দলের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেছেন।