Header Ads Widget

Responsive Advertisement

এখন সবাই যা পড়ছে

6/recent/ticker-posts

BJP Murder :ভগবানপুরে খুন বিজেপি নেতা ধৃত তৃণমূল নেতার 12 দিনের পুলিশ হেফাজত।

ভগবানপুরে খুন বিজেপি নেতা ধৃত তৃণমূল নেতার 12  দিনের পুলিশ হেফাজত।

khabor24ghonta

 ভগবানপুরে তৃণমূল নেতার হাতে খুন বিজেপি নেতা।


খবর২৪ ঘণ্টার আজকের নিবেদনঃ ভগবানপুরে বিজেপি নেতা চন্দন মাইতি ওরফে শম্ভুকে মারধরের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে স্থানীয় তৃণমূল নেতা তাপস দলপতিকে। অভিযোগ পাওয়ার 24 ঘন্টার মধ্যেই দাপুতা এলাকার তৃণমূল নেতা তাপসকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মঙ্গলবার ধৃতকে কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক 12 দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন।

[ আরও পড়ুনঃ khabor24ghonta

Dilip ghosh - Tathagata Roy : দল ছাড়বেন তথাগত? গুপ্তকথা ফাঁসের কথা বলে ফের চাপে রাখলেন দিলীপকে ! ]

পুলিশের একটি সূত্রের খবর, জেরের চন্দন খুনের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে তাপস। পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার অমরনাথ মঙ্গলবার বলেছেন, “মৃতের পরিবারের দায়ের করা লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রাথমিক স্বীকারোক্তি পাওয়া গেছে। তদন্তের স্বার্থে অভিযুক্তকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে। এর সঙ্গে আর কেউ জড়িত কিনা তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গ্রেফতারকৃত তাপস ভগবানপুরের নিহত তৃণমূল নেতা নান্টু প্রধানের 'ডান হাত' হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে ভোট-পরবর্তী সহিংসতার একাধিক অভিযোগ আনা হয়েছে। এর আগেও একাধিকবার মরা চন্দনকে আক্রমণ করেছিল সে। বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার সভাপতি নবারুণ নায়েকও অভিযোগ করেছেন যে চন্দনকে মারধরের পর থেকে তাপস গত দুদিন ধরে এলাকায় বিজেপি নেতা-কর্মীদের হুমকি দিয়ে আসছেন।


শনিবার গভীর রাতে, পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুর থানার মহম্মদপুরে বিজেপির ক্ষমতা কেন্দ্রের প্রধান চন্দন মাইতি ওরফে শম্ভুকে একদল দুষ্কৃতী তার বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নির্মমভাবে পিটিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় ফেলে রেখে যায়। রাতে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ভগবানপুর ব্লক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তমলুক জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে চন্দনের মৃত্যু হয়। রোববার ময়নাতদন্ত শেষে মোমবাতি মিছিলে লাশ বাড়িতে আনা হয়।

হাইড্রোজেন বোমা ফেলার জন্য বিজেপি নেতা ফড়নবীসকে সতর্ক করেছেন নবাব

রবিবার রাত থেকে সোমবার পর্যন্ত বাড়ির সামনে লাশ ফেলে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন এলাকার বিজেপি নেতাকর্মীরা। পরে সোমবার চন্দনের স্ত্রী লক্ষ্মীরানি মাইতি ভগবানপুর থানায় ৩৮ জন তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ পেয়ে রাতেই তাপসকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

ভগবানপুরে তৃণমূল নেতা অভিজিৎ দাস মঙ্গলবার বলেন, "আইন মেনে চলবে।" পুলিশ তদন্ত করে দোষীদের গ্রেফতার করুক। বিজেপি বেছে বেছে তৃণমূল নেতা ও সরকারি কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে। "অন্য অপরাধীদেরও ধরতে হবে। তারা এখনো বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।"

Post a Comment

0 Comments