Header Ads Widget

Responsive Advertisement

এখন সবাই যা পড়ছে

6/recent/ticker-posts

গড় হাজিরা বিধায়কদের! কাঁথিতে শুভেন্দু অধিকারির সভায় দেখা গেলনা অধিকাংশ বিধায়কদের, জল্পনা তুঙ্গে।

গড় হাজিরা বিধায়কদের! কাঁথিতে শুভেন্দু অধিকারির সভায় দেখা গেলনা অধিকাংশ বিধায়কদের, জল্পনা তুঙ্গে।
khabor24ghonat
 

কেনো গড় হাজিরা বিধায়কদের? দলের অন্দরেই ধোঁয়াশা,জেনে নিন।

কাঁথি বিধানসভা কেন্দ্রটি মূলত অধিকারী গড় নামে পরিচিত। শুক্রবার কাঁথি সাংগঠনিক জেলা বিজেপির উদ্যোগে পেট্রোলের দাম কমানোর দাবিতে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে মিছিল ও পথসভার আয়োজন করা হয়। আশ্চর্যজনকভাবে, শুভেন্দু অধিকারী মিছিলে উপস্থিত ছিলেন তবে জেলার অন্যান্য বিজেপি বিধায়করাও অনুপস্থিত ছিলেন। আর তাতেই সমালোচনার ঝড় উঠেছে। যদিও গারহাজির সমস্ত বিধায়ক এই বৈঠকে অনুপস্থিত থাকার কারণ দেখিয়েছেন। তবে এমন গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে দলের উপস্থিতি নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই জল্পনা শুরু হয়েছে। উত্তর ও দক্ষিণ কাঁথি, খেজুরি এবং ভগবানপুরের বিজেপি বিধায়করা অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন।

[ আরও পড়ুনঃ khabor24ghonta

ঝাঁটা হাতে নিন, পয়লা ডিসেম্বর সিনেমা দেখাবো! কাঁথির সভা থেকে হুংকার শুভেন্দু অধিকারির। ]

  বিজেপির দলীয় কর্মসূচিতে অনুপস্থিত বিধায়কেরাই:

সমস্ত বিধায়ক দাবি করেছেন যে উপরোক্ত কর্মসূচিতে অনুপস্থিত থাকার কারণে তারা বিধানসভায় গিয়েছিলেন। তাই এত বড় কর্মসূচিতে দলের বিধায়করা কেন অনুপস্থিত ছিলেন, সেই প্রশ্ন থেকেই যায়? এই প্রেক্ষাপটে আয়োজিত পথসভায় বিরোধী দলের নেতা ও বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী শাসক দলকে একহাত নেন এবং অভিষেক ব্যানার্জিকে আক্রমণ করেন।

[ আরও পড়ুনঃ khabor24ghonta

বিজেপিতে যোগ দিলেই মিলবে পদ্মশ্রী! এমনই দাবি জানালেন মনোরঞ্জন ব‍্যাপারি। ]

শুভেন্দুর পাশাপাশি এদিনের কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি সভাপতি অনুপ চক্রবর্তী, রাজ্য কমিটির সদস্য সোমনাথ রায় সহ আরো অনেকে। কিন্তু এনারা থাকা সত্বেও দলের সাংগঠনিক জেলার কোন বিধায়ক কে না দেখা যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে দলের অভ্যন্তরে এবং বাইরে। এই বিষয়ে দক্ষিণ কাঁথির বিধায়ক অরূপ দাস দাবি করেছেন,"আমি, ভগবানপুর এর বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ মাইতি এবং খেজুরির বিধায়ক তিনজনই বিধানসভায় ছিলাম। তাই কাঁথিতে কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারিনি"। পাশাপাশি খেজুরির বিধায়ক সান্তনু প্রামানিক জানিয়েছেন,"এদিন নরঘাট এ বাস দুর্ঘটনায় আমার এলাকার কয়েকজন মারা গিয়েছেন। তাই সে সর্ম্পকে খোঁজ নিতে গিয়ে তমলুকে সামান্য দেরি হয়ে গিয়েছিল। তারপর কলকাতায় ব্যক্তিগত কিছু কাজে চলে গিয়েছিলাম"। অপরদিকে উত্তর কাঁথির বিধায়ক সুমিতা সিংহের বক্তব্য,"এক আত্মীয় অসুস্থ তাই বাইরে রয়েছি"।

[ আরও পড়ুনঃ khabor24ghonta

তৃণমূলে চলে আসুন! বিজেপি  ছাড়ায় এরকম বললেন মদন মিত্র শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় কে। ]


  তৃণমূলের প্রতিক্রিয়া:

রাজ্যের ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস ইতিমধ্যেই বিজেপি বিধায়কদের অনুপস্থিতিতে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। কাঁথি সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সভাপতি এবং আগ্রার বিধায়ক তরুণ মাইতি বলেন, “বিজেপি বিধায়কদের কেউই বিধানসভায় উপস্থিত ছিলেন না। জেলার কোন বিজেপি বিধায়ক এদিন বিধানসভায় ছিলেন না। আসলে তারা শুধু বিরোধী দলনেতা নয়, গোটা বিজেপি দলটির সঙ্গে প্রকারান্তরে দূরত্ব তৈরি করছেন। পরবর্তীকালে তারাও তৃণমূলে যোগ দিতে পারেন"।যদিও তরুণ মাইতির এই বক্তব্যকে ভিত্তিহীন বলে খন্ডন করেছেন বিজেপির কাঁথি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি অনুপ কুমার চক্রবর্তী। তার কথায়,"ওরা মূর্খের দল।বিরোধী দলনেতার নেতৃত্বে আমরা অত্যাচারিত বিজেপির লোকেরা সংঘটিত হচ্ছি। সব বিধায়ক ঐক্যবদ্ধ। আসলে তারা বিধানসভায় কাজে ব্যস্ত"।

Post a Comment

0 Comments