Header Ads Widget

Responsive Advertisement

এখন সবাই যা পড়ছে

6/recent/ticker-posts

ত্রিপুরা ভোটের আগে ত্রিপুরাবাসীকে বড়োসড়ো উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী! মুখ পুড়েছে তৃণমূলের।

ত্রিপুরা ভোটের আগে ত্রিপুরাবাসীকে বড়োসড়ো উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী! মুখ
khabor24ghonta

ত্রিপুরা ভোটের আগে কার্যত মুখ থুবড়ে পড়ল তৃণমূল! জেনে নিন বিস্তারিত


ত্রিপুরায় ভোটের আগে মাস্টার স্ট্রোক দিল বিজেপি।

ত্রিপুরা বিধানসভা ভোটকে পাখির চোখে দেখে এগিয়ে চলেছে তৃণমূল। এই পরিবেশে বাংলার তৃণমূল নেতারা ত্রিপুরার মাটিতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এদিকে ত্রিপুরায় মাস্টার স্ট্রোক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ফলে অস্বস্তিতে পড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপি কার্যত এক ঢিলে দুই পাখি মেরেছে। ফলে চাপে রয়েছে ত্রিপুরার তৃণমূল নেতৃত্ব। বিপ্লব দেবের রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেস হোঁচট খেতে চলেছে, এমনটাই বলছেন বিজেপি নেতারা।

[ আরও পড়ুনঃ khabor24ghonta

Nandigram Election petition: একই দিনে দিল্লি ও কলকাতায় নন্দীগ্রাম, সুপ্রিম কোর্টে শুভেন্দু, হাইকোর্টে মমতা ]

মোদি কি মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছেন?

গেরুয়া শিবির দাবি করেছে, ত্রিপুরার ভোটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অ্যাসিড পরীক্ষা ব্যর্থ হতে চলেছে। ত্রিপুরায় বিজেপি দাবি করছে, ত্রিপুরা বিধানসভা ভোটের আগে তৃণমূল কংগ্রেসের স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে। ভোটের আগে এমন উন্মাদনা সত্ত্বেও তৃণমূল কংগ্রেস ভোটে হোঁচট খেতে চলেছে বলে দাবি করেছে বিজেপি। এমনটাই বলছেন ত্রিপুরার রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। 2024 সালের যুদ্ধের আগে বিজেপি লট আঁকছে। 2023 সালে ত্রিপুরায় ভোট হতে চলেছে। বিজেপি ইতিমধ্যে সেখানে ক্র্যাক ডাউন শুরু করেছে। দুই ভোটের আগেও ত্রিপুরার মানুষের জন্য বিরাট ঘোষণা করেছে মোদি সরকার। বিজেপি, ইতিমধ্যে, উপনির্বাচনের আগে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় 334 আসনের মধ্যে 112টি জিতেছে। ত্রিপুরায় আমবাসা, মোহনপুর, বিশালগড়, উদয়পুর, জিরানিয়া নগর পঞ্চায়েত, শান্তিরবাজার পৌরসভায় কোনো বিরোধী প্রার্থী নেই। তবে বিনা লড়াইয়ে এই সাতটি পৌরসভা দখল করেছে বিজেপি। আগরতলা পুরসভার সমস্ত ওয়ার্ডেই প্রার্থী দিতে পেরেছে তৃণমূল।

[ আরও পড়ুনঃ khabor24ghonta

মোদি সরকার কি ত্রিপুরার মানুষকে 'রোটি-কাপরা-মাকান' দিতে চলেছে? কেন্দ্রীয় বিজেপি সরকার ত্রিপুরার মানুষের অ্যাকাউন্টে প্রধানমন্ত্রীর আবাসন প্রকল্পের 700 কোটি টাকা পাঠাতে চলেছে। এমনটাই জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মোদি সরকারের এই সিদ্ধান্তকে সমন্বিত কৌশল হিসেবে দেখছেন।

কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করেছে, ত্রিপুরার সব বাড়িই বাঁশ, মাটি বা ঘাস বা খড় দিয়ে তৈরি, এক কথায় কাঁচা বাড়ি। তাদের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এর ফলে ত্রিপুরার বিপুল সংখ্যক মানুষ আবাসন প্রকল্পের আওতায় পাকা বাড়ি তৈরির সুযোগ পাবে।

[আরও পড়ুন ঃ

এই ঘোষণা ত্রিপুরায় একটি মাস্টারস্ট্রোক হিসাবে বিবেচিত হতে চলেছে। আর দেড় লাখ ভোক্তা মাথার ওপর ছাদ পেতে যাচ্ছেন। সেই কারণেই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় সবচেয়ে বেশি বাড়ি পেয়েছে ত্রিপুরার মানুষ।

[ আরও পড়ুনঃ khabor24ghonta

অন্য দলে থাকো আর হারো এবং ফুটে যাও! দলবদলুদের উদ্দেশ্য এরকম কড়া র্বাতা দিলেন রাজ‍্যের সাধারণ সম্পাদিকা। ]

Post a Comment

0 Comments