কেন এরকম মন্তব্য করলেন অধীর চৌধুরী? জেনে নিন।
বিএসএফের গুলিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য রাজনীতি। গভীর রাতে কোচবিহারের সিতাই গ্রামে বিএসএফের গুলিতে তিন গরু পাচারকারী নিহত হয়েছে। গত শুক্রবার রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী এই বিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন। এবং তার মতামত ব্যক্ত করেন। অধীর চৌধুরী বিএসএফ সম্পর্কে একাধিক অভিযোগ করেছেন এবং এ বিষয়ে বিধানসভায় একটি প্রস্তাব রাখার পরামর্শও দিয়েছেন। সাংবাদিক সম্মেলনে দিলীপ ঘোষ ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাও বলেন তিনি।
[ আরও পড়ুনঃ khabor24ghonta
গড় হাজিরা বিধায়কদের! কাঁথিতে শুভেন্দু অধিকারির সভায় দেখা গেলনা অধিকাংশ বিধায়কদের, জল্পনা তুঙ্গে। ]
বিএসএফের কাজ নিয়ে অধীর চৌধুরীর বক্তব্য:
শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে অধীর বাবু বলেন, "বিএসএফ জানে কেন বিএসএফ গুলি চালিয়েছিল। বিএসএফ অনুসন্ধান ও বাজেয়াপ্ত করার জন্য তার এলাকা ৫০ কিমি পর্যন্ত প্রসারিত করতে চায়। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উচিত বিধানসভা ডেকে তার রেজুলেশন পাস করে পাঠানো। বিরোধীদের কাছে।"
[ আরও পড়ুনঃ khabor24ghonta
ঝাঁটা হাতে নিন, পয়লা ডিসেম্বর সিনেমা দেখাবো! কাঁথির সভা থেকে হুংকার শুভেন্দু অধিকারির। ]
সেখানেই থেমে থাকেননি তিনি। তিনি আরও বলেন, "এলাকা বাড়ানো হলে অনেক এলাকা বিএসএফের কাছে চলে যাবে। এই এলাকার মানুষ বিএসএফকে বিশ্বাস করে না। বিএসএফের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। এলাকার মানুষ আশঙ্কা করছেন যে সমস্যা হবে। ফলস্বরূপ, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে বিধানসভার সভা আহ্বান করার দাবি যাতে অবিলম্বে বিএসএফ তাদের ক্ষমতা না বাড়ায় তা সর্বসম্মতভাবে প্রস্তাব করা হয়।"
[ আরও পড়ুনঃ khabor24ghonta
বিজেপিতে যোগ দিলেই মিলবে পদ্মশ্রী! এমনই দাবি জানালেন মনোরঞ্জন ব্যাপারি। ]
দিলীপ ঘোষ এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে কি বললেন অধীর:
তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। তাই তাকে সম্মান করা আমাদের প্রত্যেকের কর্তব্য। দিলীপ ঘোষকে লক্ষ্য করে তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অপমান করার ভাষা ব্যবহার না করাই ভালো। উদাহরণস্বরূপ, তিনি বলেছিলেন যে তিনি নিজে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ছিলেন, কিন্তু তিনি এবং তাঁর দল কখনও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অপমান করার ভাষা ব্যবহার করেননি।
[ আরও পড়ুনঃ khabor24ghonta
তৃণমূলে চলে আসুন! বিজেপি ছাড়ায় এরকম বললেন মদন মিত্র শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় কে। ]
0 Comments